ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: ০৬/১১/২০২৪ ১০:১০ এএম

কক্সবাজার শহরের বাহারছড়া এলাকায় সহিংসতার অভিযোগ তুলে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের ৩১ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে ৬০ জনের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) শহরের বাহারছড়া এলাকার ওমর ফারুক নামের এক ব্যক্তি কক্সবাজার সদর মডেল থানায় মামলাটি করেন।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ফইজুল আযীম নোমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলায় কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান, সদ্য অপসারিত কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সালাহউদ্দিন আহমেদ সিআইপি, দলটির কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল মোস্তফা, কক্সবাজার শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ নজিবুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল কর, সদ্য সাবেক পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) সৈয়দ রেজাউর রহমান রেজার নাম উল্লেখ করা হয়েছে।

মামলার এজাহার মতে, গত ৩১ অক্টোবর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে কক্সবাজার শহরের বাহারছড়া এলাকায় হোটেল শৈবালের সামনে হামলা-ভাঙচুরে অংশ নেন আসামিরা। তারা সশস্ত্র অবস্থায় সড়কে ব্যারিকেড দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ও রাষ্ট্রবিরোধী স্লোগান দেয়। ওই সময় তারা দোকান ও আশপাশে হামলা এবং ভাঙচুর চালায়।

এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুবুল আলম মুকুল, সদর উপজেলা সভাপতি মাহমুদুল হক মাদু, ঝিলংজা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান টিপু সুলতান, জাসদ নেতা মোহাম্মদ হোসাইন মাসু, সদর মৎস্যজীবী লীগ সভাপতি আরিফ উল মওলা, পৌর কৃষকলীগ সভাপতি এরশাদুল হক সুমন, আতিকুল ইসলাম, কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মারুফ আদনান, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি আবদুর রহমান, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি তারেক আজিজ, সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ আহ্বায়ক একরামুল হুদা প্রমুখ।

পাঠকের মতামত

রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ও চোরাচালান ঠেকাতে বিজিবির বুলেটপ্রুফ গাড়িতে টহল

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি পয়েন্টে মরিয়া হয়ে সক্রিয় থাকা রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে আর চোরাচালান বন্ধে ...